মুজান সহজেই এর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ছিল দৈত্য Slayer মহাবিশ্ব, তাঁর সাথে তিনিই প্রথম এবং বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রাক্ষস যিনি তাঁর আঙ্গুলের স্ন্যাপ দিয়ে আরও বেশি রাক্ষস তৈরি করতে সক্ষম ছিলেন। প্রহরার হাশিরার চোখ থেকে তাকে লুকিয়ে রেখে তার প্যারানোইয়া তাকে উপসাগর করে রেখেছে।
তবে, মুজানকে যদি তাঁর মহাবিশ্ব থেকে বের করে নিয়ে যায় এবং এমন দানবদের সাথে মহাবিশ্বে স্থাপন করা হত যারা শক্তির নিকটে বা তার চেয়েও শক্তিশালী ছিল, তবে তিনি কি সত্যই তাদের সাথে লড়াই করতে পারতেন? দেখা যাচ্ছে, সে পারে না।
10ইনুয়িশার শক্তিগুলি মুজানের সমস্ত শক্তি সম্মিলিত (ইনুয়শা)
তিনি টেসাইগের কাজী ন কিজু ব্যবহার করতে পারেন এবং তিনি মেইডো জাঙ্গেটসুহায় (যা একটি সম্পূর্ণ বৃত্তে পরিণত হতে পারে) এবং বাকুরিউহ কৌশলগুলিতে আয়ত্ত করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, সিরিজটি চলাকালীন, ইনুয়শা তার পিতার শত্রু র্যুকটসুসি পাশাপাশি প্যান্থার কিংকে পরাস্ত করতে সক্ষম হয়েছিল।
মুয়াজানের বিপরীতে, ইনুয়শা সময় বাড়ার সাথে সাথে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে থাকে এবং কয়েক সেকেন্ডের জন্য শক্তিশালী টেসাইগাকে চালিয়ে নিতে সক্ষম হওয়া সহ তার নিজের যোগ্যতাগুলি নিখুঁত করার সুযোগ করে দেয়।
9তার পুরো ফর্মে, সুকুনা সহজেই মুজানকে মাটিতে পরাজিত করতে পারে (জুজুতসু কাইসেন)
সুকুনার শক্তিগুলি পুরো শক্তিতে নেই কারণ তার সমস্ত আঙ্গুলের উপর তার নিয়ন্ত্রণ নেই। তা সত্ত্বেও, তিনি আশ্চর্যজনকভাবে উচ্চ পরিমাণে অভিশপ্ত শক্তির স্তরের সাথে শোয়ের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ যা কেবলমাত্র সাতোরুর শক্তি স্তরের সাথে সমান্তরাল হতে পারে।
মিকির মল্ট অ্যালকোহল abv
তার দুর্বল অবস্থায় তিনি তত্ক্ষণাত্ তাত্ক্ষণিকভাবে পুনরুত্থান করতে পারেন এবং একজন মৃত মানুষকে পুনরুত্থিত করতে পারেন। এর অর্থ মুজানের সাথে যুদ্ধে মুজান মারা যেতে পারে বা নাও পারে, তবে সুকুনা অবশ্যই জিতবে না।
8আমিরার হাফ অ্যাঞ্জেল রক্তই মুজানের বিপরীতে তাকে জিততে সহায়তা করবে (শিঙেকি না বাহামুত)
এই দেবদূত-রাক্ষস সংকর উভয় পক্ষের ক্ষমতা এবং তাদের কোনও দুর্বলতা নেই। প্রকৃতপক্ষে, আক্রমণের বিরুদ্ধে তার শক্তি এবং দেহের প্রতিরোধের বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছিল যখন তিনি আক্ষরিক অর্থে আকাশ থেকে পৃথিবীতে পড়েছিলেন এবং নিজের উপর একটি স্ক্র্যাচও পাননি।
মুজানের বিপরীতে, সে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই দুর্দান্ত দূরত্ব কাটতে পারে, দ্রুত পুনরুত্থিত হতে পারে এবং এটি ধরা প্রায় অসম্ভব। মুজান এমনকি তার একক ঘুষিও অবতরণ করতে খুব কঠিন সময় কাটাত।
হংস অনার্স আলে
7সেবাস্তিয়ানের দেহ এমন অন্যান্য জগতের উপাদান নিয়ে রচিত যা মুজান হত্যা করতে পারে না (কালো বাটলার)
দু'টি জিনিস বাদে অ্যানিম এবং মঙ্গা উভয় ক্ষেত্রেই রাক্ষস বাটলার সম্পর্কে তেমন কিছু প্রকাশিত হয় নি। প্রথমটি হ'ল তাঁর দেহ এমন উপকরণ দিয়ে তৈরি যা এই পৃথিবীতে নেই, অর্থাত কোনও পার্থিব অস্ত্র তাকে পরাস্ত করতে পারে না।
দ্বিতীয়ত, মুজান যদি কোনও শিনিগামির মৃত্যুর তত্ত্ব না রাখেন (কেবল একমাত্র জিনিস যা সেবাস্তিয়ানকে আঘাত করতে পারে বা মেরে ফেলতে পারে), তবে কোনও পরিমাণ ঘুষি বা আক্রমণ আক্রমণকারী অসুরের উপর প্রভাব ফেলবে না।
।দানব মুজান শয়তানের নীল শিখার জন্য কোনও মিল নেই (নীল বর্ণবাদী)
যখন নীল পিশাচ সাধক এনিমে শয়তানের অনেক শক্তি প্রকাশ করে না, এটি কীভাবে তা প্রদর্শন করে তার নীল শিখার লক্ষ্যবস্তু মারা যায় , বা কীভাবে শয়তান যদি কারও দেহ গ্রহণ করে তবে তারা কয়েক মুহুর্তের মধ্যেই মারা যেত কারণ তারা তার রাক্ষসী রূপটি ধারণ করতে অক্ষম হবে।
নীল চাঁদের বেলজিয়ামের সাদা অ্যালকোহল সামগ্রী
শয়তান যদি মুযানের উপর এই কৌশলগুলির একটি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তবে সে তার জন্য করা হবে কারণ তার সমস্ত ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে শয়তান বা তার শক্তিগুলি থামানো যায় সে সম্পর্কে তার কোনও জ্ঞান নেই।
৫আকিরার ডিভিলম্যান ফর্ম তাকে একটি অপরাজিত জন্তুতে পরিণত করেছিল (ডেভিলম্যান ক্রিবিবি)
আমিন নামে আকিরের দানব ছিল যেমন একটি ভয়ঙ্কর প্রাণী যে সে নিজেকে জাহান্নামের যুদ্ধের .শ্বরের ডাকনাম অর্জন করেছিল। মুজান যতটা শক্তিশালী, তিনি আমনের শতকের মূল্যবান জ্ঞান এবং যুদ্ধের অভিজ্ঞতার সাথে মিল রাখতে পারতেন না, দেখে মুজান কীভাবে সর্বদা একাকী নেকড়ে যে কারও সাথে খুব কমই লড়াই করেছিল।
আমন আগুনের শিখায় শ্বাস নিতে পারে, তার হাত থেকে তাপ লেজারের বিমগুলি বিস্ফোরিত করতে পারে এবং তাত্ক্ষণিকভাবে অন্যান্য স্থানে টেলিপোর্ট করে জিনিসগুলি রুক্ষ হয়ে উঠলে মুজান তার বিপরীতে শক্তিহীন হতে পারে।
ঘদ্য গড কী সহ একসাথে বেলজেবুথ ছিলেন অনেক বেশি অজেয় (শিংগেকি ন বাহমূত)
এমনকি এই অসুরের কোনও বিশেষ ক্ষমতা না থাকলেও তিনি মুজানকে অনন্তকাল ধরে তার কাঁচের কারাগারে সহজেই আটকিয়ে ফেলতে পারতেন, এই দেখে যে কারাগারের দেয়াল ভেঙে ফেলতে পারে কেবল তার নিজেরই ক্ষমতা।
যাইহোক, sideশ্বর কীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁর পাশে ড্রাগন বাহামুতের শক্তিগুলির সাথে, বেলজেবুথ অজেয়। এটি কীভাবে মানব, ফেরেশতা এবং রাক্ষসদের সম্মিলিত শক্তি নিয়েছিল যাতে এই ড্রাগনটিকে ভালভাবে বন্ধ করে দেওয়া যায়।
ঘচেং হুয়া, দুর্যোগ ক্লাসের ডেমোনেস এমনকি স্বর্গীয় আধিকারিকদের তাদের বুকে কাঁপানো হয়েছে (স্বর্গের সরকারী আশীর্বাদ)
চারটি বিরাট বিপর্যয়ের মধ্যে অন্যতম হওয়ায় চেং হুয়ার শক্তিগুলি এমন ছিল তিনি 33 স্বর্গীয় কর্মকর্তাদের চ্যালেঞ্জ করেছিলেন (এবং পরাজিত করেছেন) দ্বৈত মধ্যে। মুজান শক্তিশালী হতে পারে তবে চেং হুয়ার মতো পাওয়ার হাউসের সাথে তার কোনও মিল নেই, যিনি বিধ্বংসী শ্রেণীর রাক্ষসগুলির মধ্যে মারাত্মকতম খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
প্রকৃতপক্ষে, তিনি এত ভয়াবহ ছিলেন যে ওয়ার্থ স্তরের ভূতকে নির্মূল করার পরে তাকে মনিকার ক্রিমসন রেইন স্যুট ফ্লাওয়ার দেওয়া হয়েছিল, ফলস্বরূপ রক্তের বৃষ্টিপাত বেশ কয়েক ঘন্টা অব্যাহত ছিল।
বিড়ালের পাহাড়
দুইমুয়াজান শয়তানের নিজস্ব লড়াইয়ের মাঠে 5 সেকেন্ডের জন্য দাঁড়াবে না (দিয়াবল একটি পার্ট-টাইমার)
যদিও শয়তানের শক্তিগুলি কেবল পৃথিবীতে নেতিবাচক মানবিক আবেগের সাথে বৃদ্ধি পেয়েছিল, তবুও তিনি এন্তে ইসলাতে গণ্য হওয়ার মতো শক্তি ছিলেন, যেখানে তাঁর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে যথেষ্ট শক্তিশালী একমাত্র ব্যক্তিই ছিলেন মানুষ বা রাক্ষস নন, কিন্তু এমিলিয়া নামে একজন অর্ধদূত নায়িকা ।
মুজান তার বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রাক্ষস হতে পারে তবে তিনি এখনও একজন দৈত্য এবং যথাযথ শ্রেণিবদ্ধ আদেশ দেন যে শয়তান সকলের শক্তিশালী রাক্ষস হয়ে সেকেন্ডের মধ্যেই তাকে নির্মূল করে দেবে।
ঘকুরামা এখন অবধি সবচেয়ে শক্তিশালী নয়-টেইলড জন্তু (নারুটো)
কুরামার কাছে অতুলনীয় পরিমাণে চক্র ছিল যা তাকে কেবল কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তার শক্তি ক্ষেত্রগুলির মাধ্যমে ব্যাপক ধ্বংস করতে সক্ষম করে। তিনি আগুন নিঃশ্বাস ফেলতে এবং টর্নেডো তৈরি করতে পেরেছিলেন, উভয়ই মুজান নিজেকে রক্ষা করতে অক্ষম হবে কারণ তিনি অমর নন - তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন।
এক সোয়াইপ দিয়ে কুরামা পাহাড় সমতল করতে বা সুনামি তৈরি করতে পারত এবং মুজান কতটা শক্তিশালী সত্ত্বেও, তিনি এই শক্তিশালী শত্রুর বিরুদ্ধে কয়েক মিনিটেরও বেশি সময় ধরে তার মাটিতে দাঁড়াতে পারতেন না।
ক্রিপ্টোনাইট ছাড়াই সুপারম্যানকে মারতে পারে
